অজেয় বাংলা ডেস্ক :
মিয়ানমারে বৌদ্ধ ও মগরা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর নির্যাতন চালালেও রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন কক্সবাজারের বৌদ্ধ সম্প্রদায়।
কক্সবাজারের বৌদ্ধ নেতারা জানিয়েছেন, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর দুষ্কৃতকারীরা সহিংসতা চালিয়ে রামুর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেছিল। ওই সময় বাংলাদেশ সরকার ও দেশ-বিদেশের মানুষ রামুর অসহায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়িয়েছিল। সহানুভূতি জানিয়েছিল জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ। ধর্মের ওপর আঘাত হানায় সে সময়ও রামুর বৌদ্ধরা সকল প্রকার উৎসব বর্জন করেছিল।
তারা জানিয়েছেন, পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সে দেশের সরকার অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে নারী ও শিশুসহ মানুষ হত্যা করছে। তার প্রতিবাদে বৌদ্ধ সম্প্রদায় শুরু থেকেই প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করেছে।
বৌদ্ধরা মনে করেন, ২০১২ সালের রামু সহিংসতা আর বর্তমানে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন এক ও অভিন্ন। তারা সকল নির্যাতনের বিরুদ্ধে।
তাই রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি জানাতে এ বছর প্রবারণা পূর্ণিমায় জাহাজ ভাসানো ও ফানুস উড়ানো উৎসবসহ সকল প্রকার উৎসব বর্জন করা হয়েছে।
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
- » বাংলাদেশ সম্মিলিত শিক্ষক সমাজ ফেনী জেলা আহবায়ক কমিটি গঠিত
- » ফেনী বন্ধুসভার বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ
- » আমার দেশ সম্পাদকের রত্নগর্ভা মাতা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগমের মাগফিরাত কামনায় ফেনীতে দোয়া
- » গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে ফেনীতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
- » ফেনীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাংবাদিকদের উপর হামলার গোপন পরিকল্পনা ফাঁস
- » জনতার অধিকার পার্টির চেয়ারম্যানের উপর হামলা, সংবাদ সম্মেলন
- » ফেনী পৌর বিএনপির সদস্য নবায়ন কর্মসূচি উদ্বোধন
- » ফেনীতে হেফাজতের দোয়া মাহফিলে আজিজুল হক ইসলামাবাদী- ‘আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হবে না’
- » ফেনীতে হাফেজ তৈয়ব রহ. স্মরণে দোয়ার মাহফিল
- » ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ফেনীতে বিএনপি’র বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল, সমাবেশ “গণহত্যার দ্রুত বিচার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি”